ঘরোয়া এই টোটকায় ত্বক হবে ধবধবে ফর্সা, মাত্র ৭ দিনেই পাবেন রেজাল্ট

বেশিরভাগ মানুষই তার মুখের ত্বক নিয়ে ভীষণ সচেতন। বিশেষত মেয়েরা এই ব্যাপারে ছেলেদের থেকে একটু বেশি এগিয়ে থাকে। ত্বকের যত্ন নেওয়ার জন্য তারা দামি দামি ক্রিম মেখে থাকে। কিন্তু তারপরে অল্প কিছু না কিছু সমস্যা লেগেই থাকে। তাহলে সেটির থেকে বাঁচার উপায়। চাইলে এই সমস্যার থেকেও রেহাই পাওয়া যায়। তার জন্য ব্যবহার করতে হবে সামান্য কিছু ঘরোয়া টোটকা।
অ্যালোভেরা: অ্যালোভেরা ত্বকের জন্য খুবই উপকারী। আয়ুর্বেদ স্বাস্ত্রেও এর গুণ সম্পর্কে লেখা আছে। অ্যালোভেরা জেলে আছে ভিটামিন, এনজাইম, মিনারেল, সুগার, লিগনিন, স্যাপোনিন, স্যালিসাইলিক অ্যাসিড এবং অ্যামিনো অ্যাসিড। ভিটামিন এ, সি এবং ই আছে এই অ্যালোভেরা জেলে। যা অ্যান্টি অক্সিড্যান্টসের ভূমিকা পালন করে। এছাড়াও এতে আছে ভিটামিন বি ১২ , ফলিক অ্যাসিড এবং কোলাইন এর মত উপকারী উপাদান। যা ত্বককে ভিতর থেকে নারিশ করে।
বেসন ফেস প্যাক: এই ফেস প্যাক বানাতে প্রয়োজন ৩ টেবিল চামচ বেসন, ১ টেবিল চামচ হলুদ এবং ৩ টেবিল চামচ টক দই প্রয়োজন। একটি পাত্রে সব গুলি উপাদান ভালো করে মিশিয়ে একটি ঘন প্যাক তৈরি করতে হবে। সেই মিশ্রণ মুখে, গলায় ও ঘাড়ে ট্যান পড়লে, সেই ট্যান সরাতে খুবই উপকারী ভূমিকা নেয়। ট্যান পড়া স্থানে এই ফেস প্যাক লাগিয়ে ১০-২০ মিনিট অপেক্ষা করে জল দিয়ে ধুয়ে ফেলতে হবে। ত্বকের স্বাভাবিক জেল্লা ও আদ্রতা ফিরিয়ে আনতে এই ফেস প্যাকের জুড়ি নেই।
গোলাপ জল: গোলাপ জল ত্বককে ময়শ্চারাইজ করে। প্রয়োজন। কারন গোলাপ জল ত্বকের আর্দ্রতা ধরে রাখতে পারে। প্রতিদিন সকালে উঠে মুখ ধুয়ে, তুলোয় করে সামান্য গোলাপ জল লাগিয়ে নিতে হবে মুখে।
সঠিক সাবান: সব সময়ই সাবান ব্যবহারের আগে সতর্ক হওয়া উচিত। খেয়াল রাখতে হবে যেন সাবান কখনও ত্বকে সরাসরি ব্যবহার না হয়। তাই মুখে সাবান লাগানোর সময় জলের সঙ্গে মিশিয়ে তবেই দেওয়া উচিত। যদি ত্বকে আগে থেকেই তেমন কোনও সমস্যা থেকে থাকে, তাহলে সাবান ব্যবহার না করাই ভালো।